স্টাফ রিপোর্টার : গত ১৭ বছর ধরে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের কাছে একটি পরিবার সহ ৪৪নং ওয়ার্ড বাসীদের কে গ্রাস করে রাখার অভিযোগ উঠে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ধারা। এলাকাবাসী বলেন বিভিন্ন সময় এরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সন্ত্রাসী কর্ম কান্ড পরিচালনা করে আসছে।এই সন্ত্রাসী দ্বারা এলাকায় সব সময় আতঙ্ক ছড়িয়ে রাখতো।
সাবেক কাউন্সিলর মাজহারুল ইসলাম দিপু। এই মাজহারুল ইসলাম দিপুই সম্পুর্ন দল টিকে নিয়ন্ত্রণ করতেন বলে জানায় এলাকাবাসী । চাদাবাজি, ছিনতাই, লুটপাট এবং মাদক ব্যবসায়ীদের শেল্টা ও দিয়ে থাকেন তিনি ।
মাজহারুল ইসলাম দিপুর সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে অন্যতম প্রধান চরিত্রের ভুমিকায় ছিলেন শিল্পী আক্তার ও আবুল হোসেন খোকন এবং তাদের ছেলে সোহান। এই শিল্পী আক্তার ও আবুল হোসেন খোকনের নেতৃত্বে তাদের ছেলে সোহানকে এলাকার এাস হিসেবে ব্যবহার করে এবং তার মাধ্যমে একটি কিশোর গ্যাং তৈরি করে পুরো এলাকায় পরিচালনা করতো তাদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ। যার ভুক্তভোগী এলাকা সকল স্তরের জনসাধারণ।
পুরো এলাকার মানুষ তাদের ভয়ে সর্বদা থাকত আতঙ্ক ।এলাকার মানুষের উপর কোন কারন ছাড়া হামলা চালাতো কখন কার কি লুট হয়ে যায় এটা নিয়ে চিন্তায় রাত পার করতো । এলাকার মানুষ তাদের ভয়ে মুখ খলতে পারতো না। মানুষ কে জিম্মি করে জীবন পার করেছে গত ১৬টি বছর পুরো গোপালপুর মানুষ তাদের এসব অপকর্মের খবর মিডিয়ার কাছে এলে সাংবাদিকেরা তাদের এ নিয়ে কথা বলতে চাইলে শিল্পী আক্তােরের ছেলে সোহান মিডিয়ার সামনেই প্রকাস্যে প্রান নাষের হুমকি-ধামকি দেন। এবং নিরীহ মানুষের উপরে সব সময় অমানবিক নির্যাতন চালাত বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এই সন্ত্রাসীদের হাত অনেক লম্বা ছিল ।স্থানীয়রা বলেন সরকার পতনের পরে এখন এলাকায় শান্ত পরিবেশে বসবাস করতে পারছি আমরা আওয়ামী লীগ দলে থাকার সময় এদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে পারতো না।
এ সকল বিষয় জানতে সাবেক কাউন্সিলর মাজহারুল ইসলাম দিপু সাথে মুঠোফোন একাধিক বার যোগাযোগ করলেও তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি ।