স্টাফ রিপোর্টারঃ শিল্পনগরী টঙ্গীতে প্রতিনিয়ত কাজের সন্ধানে হাজারো শ্রমিক তাদের মধ্যে অনেকেই নেশার সাথে জরিয়ে পরে তারই সুযোগ নিয়ে, টঙ্গীর ফকির মার্কেটের সুলতানা প্রকাশের বিক্রি করছে মাদক।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি টেকনাফ থেকে মাদকের বড় চালান এনে গাজীপুরের বিভিন্ন জায়গায় ছরিয়ে দিচ্ছে মাদক কারবারি সুলতানা।
গাজীপুরের বিভিন্ন থানায় সুলতানার নামে একাধিক মামলা রয়েছে।
মাদক কারবারি সুলতানা ও তার সহযোগী সহ আগেও ডিবি পুলিশের হাতে টঙ্গী পূর্ব থানাধীন পূর্ব আরিচপুর বৌ-বাজার এলাকা থেকে ২০০ পিচ ইয়াবা সহ আটক করে ডিবি পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলেন, সুলতানা (২৭), মো: রবিন (৩২)। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে টঙ্গী পূর্ব থানায় নিয়মিত মামলা হয়ে ছিল।
সুলতানার উথান গত সৈরাচার সরকারের আমলে, যুব মহিলা লীগ সংগঠন সাথে যুক্ত থেকে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম সহ অনেক আওয়ামীলীগ নেতার সাথে ছিলো তার সু সম্পর্ক।
সরে জমিনে গিয়ে জানা যায় ৫ তারিখে শেখ হাসিনা দেশ ছেরে পালানোর পর, মাদক ব্যবসায়ী সুলতানা কিছুটা গা ডাকা দিলেও সম্পতি আবারও জুরে সুরে শুরু করেছে মাদক ব্যবসা।
সুলতানার মা রানী বেগম গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ৪৩,৪৪ ও ৪৫ নং ওয়ার্ড থেকে সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে তিন বার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলো, কিন্তু একবারও জয়ের মুখ দেখতে পারেনি।সুলতানার বাবা নুরু মিয়া কালিগন্জের রাইদা এলাকায় মেম্বার পদে নির্বাচন করেছিলেন সেও কখনো জয়ের মুখ দেখতে পারেনি।কিছুদিন আগে নুরু মিয়া মার্ডার মামলায় জামিনে এসে দৃতিয় বউ নিয়ে বসবাস করে ব্যাংকমাঠ বস্তিতে।
এ বিষয়ে ফকির মার্কেট এলাকাবাসী জানান সুলতানা আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে গভীর রাত পর্যন্ত উত্তরা গুলশান সহ অভিযাত এলাকায় সময় দিতো।
মাঝে মধ্যে নামী দামি গাড়ীতে করে সুলতানাকে গভীর রাতে নামিয়ে দিয়ো যেত, সোস্যাল মিডিয়ায় অনেক বার শিশা নামক মাদক গ্রহণ করার ছবি করিয়ে পরে।
এলাকাবাসীর দাবি অন্তর্বতি কালীণ সরকার দ্রুত সুলতানাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় না আনতে পারলে সে পুরো সমাজকে ধ্বংস করে ফেলবে।